প্রাচিনতম নয়নী ব্রুজ,শিব রাত্রী বারনী মেলা,ঐতিয্যবাহি শালবন,
কথিত আছে-আঠার শতাব্দীর মাঝা মাঝি সময়ে ইংলেন্ডর রানী উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থানে ৯টি ব্রুজ নির্মান করেন। এটি নয় নন্বর ব্রুজ
বলে ইহার নাম রাখা হয় নয়নী ব্রুজ।এই ব্রুজের নিচে ইট পাথর দ্বারা তৈরী বিষেশ কক্ষ ছিল বলে জানা যায়। যাহার গোপন কক্ষে সমসাময়ীক কালের রাজা রানীদের মুল্যবান সম্পদ রক্ষিত ছিল।ব্রুজটির উচ্চতা ছিল ৬০ ফিট।
প্রাচিন কালহতে এই মন্দীরে চৈত্র মাসের শীব চতুর্দশীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন সারারাত ধরে শীব পুজা করে ভোর বেলা টাঙ্গন নদীর
উত্তর স্রোতে স্নান করে পুত পবিত্র হয়ে পুর্ন অজর্ন করে বলে জানা যায়। এই মেলায় তিন দিন ধরে বহু ধর্ম প্রান ব্যক্তির পদারপন ঘটে।ইহা
ছারা ধর্মীয় পালা গান কির্ত্তন ও হিন্দু ধর্মীয় পুস্তক পাঠ করা হয়।
নয় একর এলকা জুরে এই শালবন ঝলই শালশিরী ইউনিয়নের অতিত ঐতি্য্য বয়ে নিয়ে আসছে।ইহা ভুল্লী নদীর পুর্ব ধারে অবস্থীত।সময়রে
হাত ধরে এখানে অনেক দেশ বিদেশের প্রযর্টকের আগমন ঘটে।এই শাল বনের নাম অনুশারে এই ইউনিয়নের নাম রাখা হয় ঝলইশালশিরী।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস